আমার কাহিনি টা শুনলে একটু লজ্জা লাগবে।
তারপরো বলছি। আমরা খুবই রক্ষণশীল পরিবারের
সদস্য। তাই আমাদের বাসায় সবাই শালীন পোষাক পড়ে।
একদিন আমাদের বাসার সবাই বিয়েতে চলে গেল। আর
বাসা তালা না দিয়ে আমাকে ঘরে একা রেখে গেল।
সবাইকে বিদায় দিয়ে আমি দরজা বন্ধ
করে টিভি রুমে চলে গেলাম। হঠাত দেখি আমার ছোট
খালা নতুন জামা-কাপড় পড়ে তার রুম থেকে বের হলো।
আমি উঠে এসে তাকে জিজ্ঞাস করলাম- আমি বল্লাম
ছোট খালা তুমি যাওনি? সে বল্ল কেন? সবাই
আমাকে ফেলে চলে গেল কেন? তখন সে খু্বই
রাগ করল। আর কোন কথা না বলে তার রুমে আবার
চলে গেল।
কিছুক্ষণ পরে তার জামা-কাপড় পড়ে তার রুম থেকে এল,
তখনও আমি তার রাগ দেখে কোন কথা বল্লাম না।
আমি গিয়ে আবার টিভি দেথতে বসে পড়লাম। একটু
পরে ছোট খালা আসলো আর আমার পিছনে বসল।
হঠাত ছোট খালা আমার গালে এক চড় মেরে, বল্লা।
ইন্টামেডিয়েট পরিক্ষা দিয়ে ফেলেছ, অথছ
গায়ে এতো গন্ধ কেন? পরিষ্কার থাকতে পারো না?
আমি কোন কথা বল্লাম না। বল্লো যাও, গোসল
করে এসো। আমি কোন কথা না বাড়িয়ে উঠে গেলাম
আর তাড়াতাড়ি করে গোসল করে আবার
টিভি দেখতে বসে পড়লাম। তখন ভালো একটা ইংলিশ
সিনেমা চলছিল। সিনেমার এক
পর্যায়ে একটি মেয়ে একটি ছেলেকে ধর্ষণ
করছে। এটা ছোট খালা দেথতে থাকল তাই আমি এখান
থেকে উঠে গেলাম। আমি আগেই
বলেছি আমরা রক্ষণশীল পরিবারের সদস্য। তাই
আমি লজ্জা বোধ করছিলাম।
তবে যদি আমি উঠে না যেতাম তাহলে আপুই
ওটা চেইন্জ করে দিত আর আমাকে বকে দিত। ছোট
খালা ডিগ্রী পাস কোর্সে আছে। কারণ আমারদের
বাসা থেকে কলেজ অনেক দুরে।
তাছাড়া ছেলেমেয়ের কলেজ তাই
কলেজে গেলে আমি ছোট খালাকে দিয়ে আসি আর
নিয়ে আসি। তাই ছোট খালার যেমন কোন ছেলে বন্ধু
নেই ঠিক তেমনি উনার বান্ধবীদের সাথেও
বেশী থাকতে পারেনা। কারণ আমি অপেক্ষায় থাকি।তাই
ছোট খালা বেশী অধুনিক বা খারাপ কিছু জানার সুযোগ
পায়নি। তারপর আমি যখন আমার রুমে চলে গেলাম তখন
ছোট খালা আমার কাছে এল কি যেন বলার জন্য। কিন্ত
আমার ভাগ্য খারাপ, ছোট খালা আবার রেগে গেল। আর
বল্ল কি ব্যাপার? তোমার কানে সাবানের ফেনা কেন?
যাও আবার পরিষ্কার করে এসো। এবার ছোট খালা আমার
পিছনে পিছনে এল। আর
আমি বাথরুশে ঢুকে দরজা লাগাতেই ছোট খালা বল্ল,
এই… দরজা খুল। আমি দরজা খুলে দিলাম। ছোট খালা বল্ল
মাথায় পানি দে, আর ছোট খালা দাড়িয়ে দাড়িয়ে দেথছে।
আর আমি ভয়ে ভয়ে মাথায় পানি দিলাম আরেক হাত
দিয়ে কান পরিষ্কার করলাম। তখন ছোট
খালা কাছে এসে আমার বগলে হাত
দিয়ে বলে এখানে এতো ময়লা কেন? পরিষ্কার
করতে পারো না? আমি তখনই তা পরিষ্কার করতে থাকলাম,
কিন্তু বগলে বড় বড় পশম থাকার কারণে ছোট খালার
সামনে আমার খুবই অসস্থিকর লাগছিল। কিন্তু কোন উপায়
নাই।এবার আমি সোজা হয়ে ছোট খালার
দিকে এভাবে ভয়ার্ত চোখে তাকিয়ে থাকলাম।আর
দেথলাম ছোট খালা আমার
দিকে ভালো করে দেখছে আর কোথাও
ময়লা আছে নাকি? আর আমিও ছোট খালার
দিকে অপরাধীর মতো তাকিয়ে থাকলাম। হঠাত আমার
মনে হলো ছোট খালার চুখে মুখে দুষ্টুমির ভাব
ফুটে উঠল। তবে আমি নিশ্চিত ছিলাম না। আসলেই কি তাই
ছিল কিনা। এদিকে আমার গা ভিজা, তাই লুঙ্গীর সাথে আমার
লিঙ্গটা লেগে আছে আর আমার লিঙ্গের
আকৃতি আলতো ভাবে বুঝা যাচ্ছে। তবে আমি নিশ্চিত নই
ছোট খালা কি এটা বুঝতে পারল কি না। কিন্তু তার পরও
কোন কথা না বলে দাড়িয়ে থাকলাম। ছোট খালা এখন
একটা নেকড়া এনে আমাকে বল্ল পিছনে ফিরতে, আর
সে আমাকে সাবান দিয়ে আমার
গায়ে নেকড়া দিয়ে ঘষতে থাকল। আর বলতে থাকল,
এত বড় ছেলে অথচ পরিষ্কার করে গোসল
করতে পারে না। সমস্থ শরীর এর উপরের দিকে সাবান
দিয়ে ঘষে দেবার পর এবার পায়ে ডলতে লাগল, হাটু
পর্যন্ত ঘষার পর বলে উঠল লুঙ্গি খুল! আমি তো লজ্জায়
লাল হয়ে গেলাম, আমি বল্লাম না ছোট খালা লাগবে না।
তখন ছোট খালা আর কথা না বাড়িয়ে বল্ল তাহলে দরকার
নাই। কিন্তু সে সাবান হাতে নিয়ে আমার লুঙ্গির ভিতরে হাত
ঢুকিয়ে ঘষতে লাগল। প্রথমে কোন ব্যাথা পাই নি, কিন্তু
যখন ছোট খালার হাতের সাথে আমার অন্ডোকোষ
বাড়ি খেল তখন আমি সত্যি সত্যি ব্যাথায় চিতকার দিয়ে উঠলাম।
ছোট খালা হেসে হেসে বল্ল লুঙ্গি খুলতে বল্লাম
না? আমি আমার নুনুতে ব্যাথা পেলাম তাই অনেকটা অনিচ্ছায়
আমার লুঙ্গি খুলে দিলাম। আমি এই
মনে করে লুঙ্গিটা খুললাম প্রথমত ছোট খালা আমার বড়,
দ্বিতীয়ত আগে তো আনেক ছোট
থাকতে আমি নেংটাই বাথরুমে যেথাম তাও আবার ক্লাস
ফাইভ পর্যন্ত। আমার বাবা একদিন দেখে আমাকে বল্ল
তোমার লজ্জা হওয়া উচিত কারণ বাড়ীতে তোমার বড় ও
ছোট দুটি বোন আছে। আর কোন দিন
নেংটা হয়ে বাথরুমে যাবে না। তার পর থেকে এপর্যন্ত
বাসার কেউ আমার লিঙ্গ দেখেনি। আমি এতো বড়
হয়ে গিয়েছি আর আজ আমি প্রথম কোন মানুয়ের
সামনে আমার লজ্জা উন্মুক্ত করে দিয়েছি তাই সত্যিই
খুবই লজ্জা লাগছিল। এবার যদিও আমি আর নিচের
দিকে তাকাচ্ছি না, আর ছোট খালার দিকেও তাকাচ্চি না তার
পরও আমি তো বুঝতে পারছি যে আমি এখন আমার
ছোট খালার সামনে উলঙ্গ অবস্থায় আছি। তাই
আস্তে আস্তে আমার লিঙ্গটা বড় হতে লাগল। ছোট
খালা আমার হাটু, দুই রান থেকে ঘষতে ঘষতে যখন আবার
লিঙ্গের কাছাকাছি এলো আর ছোট খালার নরম হাত
আলতো ভাবে আমার অন্ডকোষের পাশ দিয়ে লাগল
তখন আমার লিঙ্গটা অসম্ভব রকমের শক্ত হয়ে গেল।
তখন আমি ছোট খালার একটা কখা শোনে আকাশ
থেকে পড়লাম! ছোট খালা আমাকে খুবই সাধারণ
ভাবে বলছে তোমার নুনু এতো শক্ত করে টান টান
করে রেখেছ কেন? আগের মতো নরম
করে রাখো। যখন নুনু ঘষতে হবে তখন শক্ত করো।
ছোট খালার এই কথা শুনে বুঝতে পারলাম ছোট
খালা সত্যি সত্যি পুরুষদের এই বিশেষ অংগের কার্যক্রম
সম্পর্কে জানে না।নাকি জানে বুঝতে পারলাম না।
তবে আমাদের ছেলেদের লিঙ্গ সম্পর্কে খুব
একটা জানার সুযোগও ছোট খালা পায় নি। কিন্ত
আমি তো অসম্ভ রকমের সেক্স যন্ত্রায় আছি।তাই
আমি আনেকটা সময়
পরে নিজেকে সামলে নিয়ে বললাম তুমি কাজ
করো আমার সমস্যা হচ্ছে না। কিন্তু ছোট খালা আমার
সেক্স সমস্যাকে মনে করেছে যে আমি হয়ত লিঙ্গ
পরিষ্কার করার সুবিধার্তে লিঙ্গ দাড় করিয়ে রেথেছি। এবার
ছোট খালা আমার অন্ডকষো একহাতে নিয়ে অন্য
হাতে তাতে সাবান
লাগিয়ে ঘষতেছে আমরা ছেলেরা জানি অন্ডকষো থ
েকে সবসময় কিছু না কিছু ময়লা বের হয় তাই ছোট
খালা দেখল লিঙ্গ আর আমার অন্ড থেকে ময়লা বের
হচ্ছে। তাই ছোট খালা একপর্যায়ে এমন ভাবে আমার
লিঙ্গ সাবান দিয়ে ঘষল যেভাবে আমরা ছেলেরা হস্থ
মৈথুন করি। আর জীবনের প্রথম আমার নিজের হাত
ছাড়া অন্যের হাতে লিঙ্গ মৈথুন তাও আবার আমার
সামনে জীবন্ত মেয়ের নরম হাতের ছোয়ায় মাত্র দুই
থেকে তিনবার আমার লিঙ্গ মৈথুন করল আর ওমনি আমার সব
বীর্য বের হয়ে গেল। আর
তা লাফিয়ে লাফিয়ে ছোট খালার হাতে আর জামায়
পড়তেই আমার ছোট খালা ভয়ে ভড়কে গেল।
অনেকটা গরম, সাদা সাদা, আঠাল বীর্য সে শুকে দেখল
প্রস্রাব কিনা।পরে সে অনেকটা লজ্জা আর ভয়
নিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে বলল এগুলো কি? আর
আমি তো তখন চরম সুখে মুখে কোন কথাই
বলতে পারলাম না। তখন ছোট খালা হয়তো বুঝতে পারল
এগুলো হয়তো আমার যৌন রসই হবে। ছোট খালা তখন
নিজের হাত ও জামা পরিষ্কার করতে করতে আমার
দিকে তাকাল সে দেখল আমর লিঙ্গ মুহুর্তেই নিস্তেজ
হয়ে পড়ে গেল। ছোট খালা আর কোন
কথা না বলে উঠে গেল। আমি বুঝতে পারলাম এরকম
ঘটনার জন্য ছোট খালা খুবই লজ্জিত হয়েছে।
সে হয়তো এমন ঘটনা ভাবতেও পারেনি। ….তার পরের
ঘটনা আরো লজ্জার…. আমি ভাবলাম ছোট
খালা হয়তো অন্য একদিন আবার আমার লিঙ্গ
ধরতে চাইবে আর দেখতে চাইবে কি ছিল সেগুলি।
আর আমিও সুযোগ বুঝে ছোট খালার টাও
দেখে নেবো। আর আমি মনে মনে ভাবতে থাকলাম
যদি কোন দিন সুযোগ আসে তবে একবারে ছোট
খালাকে নেংটা করে নেব আর মনের সুখে ছোট
খালার যৌনাঙ্গ উপভোগ করবো। কিন্তু না, আমাদের পরিবার
হণো খুবই রক্ষলশীল, আমাদের পরিবারের
মধ্যে এমন একটি ঘটনা ঘটানো মানে জীবন শেষ। তাই
আর কোন সুযোগ না খুজে আমি আমার মতোই
থাকলমি। আমি ভয়ে ছোট খালাকে এব্যাপারে কোন
কিছু জিজ্ঞাসা করারও সাহস পাই নাই।
আমি এভাবে ব্যাপারটা ভুলেই গেলাম। প্রায় পাচ সাপ্হাহ পর,
আমার শরীর খারাপ ছিল তাই বাবা-মা আর আমার ছোট দুই
বোনকে সাথে নিয়ে মার্কেটে গেলেন আর
খালাকে বল্লে আমার দিকে খেয়াল রাখতে। সবাই
চলে যাবার পর ছোট খালা দরজা লাগিয়ে সোজা আমার
রুমে চলে এলো। ছোট খালা আমার
পাশে এসে বসল, আমার মাথায় হাত রাখল, তখন আমার
চোখ বন্ধ ছিল, তাই আমি তাকালাম, দেখলাম ছোট
খালা হাসছে আর বল্ল কই তেমন জ্বর নেই তো।
আমি বললাম হ্যা নেই, এমনিতেই সুয়ে আছি। আমার
ছোট খালা খুবই ফর্সা, আর তার চেহারা বা ফেইস
অনেকটা ক্যাটরিনা কাইয়ের মতো লাগে দেখতে।
তবে পার্থক্য হলো ছোট খালা একটু মোটা আর
উনি যথেষ্ট লম্বা মানষ। আমি তো ছোট খালার
দিকে তাকিয়ে হতবাক, কারণ তার চেহারা একেবারে লাল
হয়েগেছে। আমি বুঝতে পারলাম না ব্যাপারটা কি?
ছোট খালা আমাকে ভয়ার্ত কন্ঠে বলল,
তোকে একটা কথা বলবো তুই
কেউকে বলতে পারবি না,
আমি বললাম, ঠিক আছে কেউকে বলবো না। কোন
সমস্যা?
ছোট খালা কোন কথা না বলে আমার চোখের
দিকে তাকিয়ে আছে। আমি ভাবলাম অন্য কোন সমস্যা,
যা মারাত্বক, এবার ছোট খালা নিচের
দিকে তাকিয়ে আছে, আমি অনেকটা ভয়
পেয়ে গেলাম, ভাবলাম মনে হয় ছোট
খালা কারো সাথে যৌন মেলামেশার
কারণে গর্ভবতী হয়ে গেছে। আমি ছোট
খালাকে শান্ত করার জন্য বলল, তুমি কি কোন পুরুষের
সাথে যৌন মিলন করেছ নাকি? ছোট
খালা সাথে সাথে আমার দিকে তাকিয়ে হেসে দিল, বলল
ধুর গাধা, এটাকি সম্ভব? আমি তখন একটু আশ্বত হয়ে বললাম
তাহলে কি?
ছোট খালা এক শ্বাসে বলল, সেদিন আমার
হাতে যা পড়েছিল সেগুলি কি ছিল?
আমি বুঝলাম না, বললাম কি বলেল?
ছোট খালা আবার এক শ্বাসে বলল, সেদিন বাথরুমে ঘন
ঘন, আঠালো কি ছিল? আমি তো তখন বুঝতে পারলম
আমার নিষ্পাপ ছোট খালা কিসের কখা বলছে।
আমি হাসলাম, আর বললাম তুমি ওগুলি চিন না?
কখনো কোথাও দেখনি? ছোট খালা আবার এক
শ্বাসে বলল, আমি ওগুলো আবার কোথায় পাবো,
কিভাবে দেখবো? এবার আমি ছোট
খালাকে পেয়ে বসলাম, বললাম
তুমি সত্যি করে বলো তোমার কোন
মেয়ে বান্ধবী তোমাকে কখনো বলেনি? তুই
তো সবই জানিস, তাহলে এতো প্রশ্ন করছিস কেন?
তখন আমি বুঝলাম ছোট খালা সত্যি সত্যি একজন
কুমারী মেয়ে আর কোন কিছুই জানে না। তখন
আমি হেসে হেসে ছোট খালাকে বললাম, ছোট
খালা লজ্জা মাত করো, তবেই আমি বলবো। ছোট
খালা বলল, কি বল? তখন আমি আবার ছোট খালাকে প্রশ্ন
করলাম তোমার কি মনে হয়? ওগুলো কি হতে পারে?
ছোট খালা বলল, ঠিক জানি না, তবে হয়তোবা এটা তোর
যৌন রসই হবে। আমি বললাম ঠিকই তো বলেছো,
তাহলেতো তুমি সবই জানো! এবার ছোট
খালা ভরকে গেল, আর বলল, না আমি আসলে অনুমান
করেই বলেছি। আমি বললাম তুমার অনুমান সঠিক। আর কিছু
জানতে চাও? ছোট খালা অনেকটা অনুযোগের
সুরে বলল, এগুলি তোমার কখন, কিভাবে বের হয়? আর
তখন তোমার কেমন লাগে। আমি তখন বললাম, সবই
উত্তর দিব, তবে আগে আমাকে খাওয়াতে হবে, ছোট
খালা সাথে সাথে বলল, বল কি খাবি? আমি বললাম দুধ!
ছোট খালা বলল, বাহ বেশ সুবোধ হয়েছে, তুই
নিজের মুখে বললি দুধ খাবি? অথচ, কতো দিন
তোকে গরুর দুধের জন্য বকা খেতে হয়েছে!
তবে তোকে দু:খের সাথে জানাচ্ছি যে আজ
লোকটি দুধ দেয় নাই কারণ লোকটি বাড়িতে গেছে,
তাহলে তোমাকে সামনের সাপ্তাহে দিব। আমি বুঝলাম
ছোট খালা কল্পনাও করতে পারে নি, আমি কি বুঝিয়েছি,
এবার তাই আমি এভাবে ছোট খালার দুধ
সরাসরি খেতে চাইলে আমাকে সবই হারাতে হবে।
অনেক দিন পর, অনেক দিন অপেক্ষার পর শিকার আমার
হতের মুঠয়। তাই আমি শান্ত হয়ে বললাম তুমি কি শুধু
শুনতে চাও নাকি সাথে দেখতেও চাও? ছোট খালা বলল
শুনবো পরে প্র্যাক্টিকেল দেখব।
আমি মনে মনে ভাবলাম এই তো সুযোগ।
ফান্দে পড়ে বগা কান্দে রে! J”এটা হলো বীর্য,
বাংলায় আমরা প্রচলিত অর্থে বলি মাল, যখন কেউ
বা নিজেই আমাদের ছেলেদের লিঙ্গ মৈথুন করা হয়
তখন ঘন, সাদা, আঠাল তরল পদার্থ আমাদের লিঙ্গ
দিয়ে বের হয়”
ছোট খালা খুব মনোযগ দিয়ে শুনল আর এবার
একটা প্রশ্ন করল, এই ঘন ঘন, আঠাল বীর্য বা মাল
তোমাদের কোথায় থাকে?
আমি: ওগুলি থাকে আমাদের অন্ডকোষে, যখন কেউ
আমাদের ছেলেদের লিঙ্গ মৈথুন করে,
ছোট খালা: মৈথুন কি?
আমি: মৈথুন হলো লিঙ্গ ঘষে দেওয়া।
ছোট খালা: তার পর?
আমি: যখন আমাদের লিঙ্গ মৈথূন করা হয় তখন আমাদের
শরীরের সব শক্তি আমাদের লিঙ্গের
দিকে কেন্দ্রিভুত হয়, আর এই সময়ে আমাদের সকল
শক্তি এসে আমাদের অন্ডোকোষে চাপ দেয় আর
তখনই আমাদের শরীরে সঞ্চিত শক্তি বীর্য
আকারে আমাদের লিঙ্গ দিয়ে বের হযে যায়। তাই যখন
আমাদের বীর্য পাত হয় তখন আমরা দূর্বল হয়ে পড়ি।
তখন আমাদের কিছু সময় বিশ্রাম নেয়া প্রয়োজন।
ছোট খালা: যদি তোমার লিঙ্গ মৈথুনের শেষ সময় বা যখন
তোমার বীর্যপাত হয় তখন কেউ তোমাদের আক্রমন
করে তবে কি হবে? আমি: বীর্যপাতের সময়
আমরা ছেলেরা তখন বেশামাল হয়ে যাই,
ছোট খালা: কেন? আমি: কারণ তখন আমাদের শরীরের
আর কোথাও শক্তি অবশিষ্ট থাকে না, সবই আমাদের
মেরুদন্ডের নীচে লিঙ্গের কাছাকাছি চলে আসে,
তাই তখন যদি আমার বা আমাদের ছেলেদের বয়সে কম
কোন মেয়েমানুষও চায়
তবে সে আমাকে মেরে ফেলতে পারে!
ছোট খালা: কিভাবে?
আমি: ব্যাপার টা তো সহজ, কেন তুমি সেদিন আমার
দিকে দেখনি? আমার চেহারা কেমন হয়েছিল?
ছোট খালা: হ্যা, খেয়াল করেছি, তুমি তখন
একেবারে অসহায়ের মতো হয়েগিয়েছিলে।
আমি: হ্যা ঠিক আছে, তাই তখন আমি তোমার কোন কথাই
ভাল করে শুনতে পারি নাই আর তাই তোমার কোন
উত্তরও দিতে শক্তি হয় নাই। তাই তখন
যদি তুমি চাইতে তাহলে খুব সহজেই
আমাকে মেরে ফেলতে পারতে। ছোট খালা:
তাহলে তোমার থেকে কম বয়সের
মেয়ে কিভাবে তোমাকে মারতে পারবে?
আমি: খুব সহজ! তখন যেকোন বয়সের মেয়ে ওই
পুরুষের অন্ডোকোষে আক্রমন করলেই
সে জ্ঞান হারিয়ে ফেলবে। তার পর
যেভাবে ইচ্ছা তাকে মেরে ফেলতে পারে!
ছোট খালা: কি ভয়ংকর!
আমি: হ্যা, ভয়ংকর।
ছোট খালা: যখন বীর্য বের হতে থাকে তখন
কি ছেলে দের কষ্ট হয়?
আমি: এক রকমের কষ্ট হয় তবে, আরাম বা মজাটাই
বেশী মনে হয়।
ছোট খালা:
তুমি যদি কেউকে না বলো তাহলে আমি কি তোমার
বীর্যপাত ঘটাতে পারি?
আমি: কেন? তুমি কি আমাকে মেরে ফেলতে চাও
নাকি?
ছোট খালা: যাহ! এটা কেমন কথা হলো,
তোমাকে নিয়ে আমার ওমন চিন্তা হবে কেন? আমি:
না রেহ! আমি মজা করলাম। তবে তুমি কি জানো?
যদি কোন মেয়েদের হাতে আমার লিঙ্গ
পড়ে তাহলে খুব তাড়াতাড়ি বীর্জপাত হয়ে যায়।
ছোট খালা: কেন, কোন মেয়েদের দিয়ে অভ্যাস
আছে নাকি?
আমি: আছে তো!
ছোট খালা: কে রে সেটা? আমি: কেন, তুমি?
ছোট খালা: যাহ দুষ্টু। ছোট খালা এবার আমার
কাছে এসে আমার লুঙ্গিটা খুলে নিল। সে আমার নরম
কোমল লিঙ্গ হাতে নিয়ে বল্ল তোর লিঙ্গ
দেখছি নরম থাকতেই বেশী ভালো দেখায়।
আমি: তাই নাকি? ছোট খালা: এত নরম একটা মাংসের
পিন্ডো কিভাবে এতো শক্ত হয় কিছুই বুঝিনা। …আপু
আমার নুনুটায় হাত না দিয়ে সরাসরি দুই ঠোট দিয়ে লিঙ্গের
মাশায় থরে টান দিতেই নুডুলসের মতো আমার লিঙ্গটা তার
মুখের ভিতরে চণে গেল। আমি কিছুট লজ্জা পেলাম।
তাই লজ্জাটা বেশিই লাগে। কিছু মুহুর্ত পর আমি অনুভব
করতে থাকলাম যে আমার নরম সরম লিঙ্গটা কোন
মানবীর মুখ গহবরে অবস্থান করছে। ছোট খালার
মুখের লালা আর উষ্ঞতা আমাকে পাগল
করে ফেলছে। কিছুক্ষণ পর দেখি ছোট খালার দুই
চোখ-মুখ বড় বড় হয়ে যাচ্ছে। কারণ
বুঝতে দেরী হলো না, আমর
লিঙ্গটা আস্তে আস্তে তার পূর্ণ যৌবন নিয়ে দন্ডায়মান
হষে গেল। তখন বুঝতে পারলাম ছোট খালা আমার
লিঙ্গটা আর মুখে রাখতে পারছে না। তাই
সে আস্হে আস্থে সুখ থেকে বের করে নিল।
তখন সে বলল: ছোট খালা: আমার যাদু দেখেছো,
কতো ছোট লিঙ্গ মুলে ঢুকালাম আর বের করলাম
আস্তো বিশাল আকৃতির এক সাগর কলার মতো ধোন
বলো বা সোনা ! ছোট খালার
কথা শুনে সত্যি সত্যি আমি হাসতে হাসতে শেষ! তারপর
ছোট খালা আমর সোনার চার
পাশটা ভালো করে দেখে নিলো। হঠাত ঝাপিয়ে পড়ল
আমার অন্ডোকোষের উপর।
আমিতো লাফিয়ে উঠলাম। তখন ছোট খালা বুকে আমার
হাটু ধাক্কা খেল। সাথ সাথে ছোট খালা আমার
অন্ডোকোষ ছেড়ে দিল। আর আমার
দিকে তাকালো। আমি বললাম আমি: ছরি! ছোট
খালা আমি খেয়াল করি নাই। ছোট খালা : না, ঠিক আছে।
কিন্তু তুমি এভাবে লাফিয়ে উঠলে কেণ? আমি: না ছোট
খালা ছরি, আমি ইচ্ছে করে করি নাই। ছোট খালা: তাহলে?
এভাবে লাফ দিলে কেন? আমি তো তোমার
অন্ডোকোয়ে কামড় দেই নাই। শুধু মুখেই নিলমি। আমি:
ছোট খালা, যখন তুমি আমার অন্ডো হঠাত
করে ধরতে গেলে তখন তোমার দাতের
চাপে আমি সামান্য ব্যাথা পেয়েছি। ছোট খালা: ঠিক
আছে, তাই কি এভাবে লাফদিয়ে উঠতে হয়ে নাকি? আমি:
ছোট খালা আমি তোমাকে বলেছিনা, ছেলেদের
অন্ডোকোষ খুবই স্পর্শ কাতর একটা স্থান। ধর,
তুমি যদি আলতো করে করে বা আস্তে আস্তে করে
আমার অন্ডোকোয়ে দাহ বা হাত দিয়ে কামড় বা চাপ দাও
আর
আমি যদি তোমাকে ঠেকাতে না পারি তবে আমি এখনই
অজ্ঞান হয়ে পড়বো। ছোট খালা: বলিশ কি?
এতো সাংঘাতিক ব্যাপার! আমি তো কল্পনাও করতে পারি না।
তোদের অন্ডোকোষ এতো নরম!আমি: ছোট
খালা, আমাদের অন্ডোকোষ এতো নরম নয়
তবে তা হলো স্পর্শ কাতর একটা জায়গা।
এখানে ধরলে যতো বড়ই পালওয়ানই হোক না কেন
সে কাত হয়ে যাবে। ছোট খালা: কই
দেখি তো তোর অন্ডোকোষ? এতো মারাত্মক!
ছোট খালা যখন আমার অন্ডো আলতো করে হাতের
মুঠোয় নিল, সত্যি বলবো কি আমর
কাছে এতো ভালো লাগছিল যে বলার উপায় নেই। কারণ
আমি বুঝতে পারলাম ছোট খালা সবচেয়ে স্পর্শ কাতর
একটা অঙ্গে হাত দিয়েছে। তা ছোট
খালা আলতো করে আমার অন্ডোকোষ দুটি তার বাম
হাতের মুঠোয় নিয়ে ডান হাতের দুই তিনটা আঙুল
দিয়ে আলতো করে চেপে চেপে দেখছে আর
মাঝে মাঝে আমাকে বলছে ব্যাথা পাও?
আমি তো মজে গেলাম চরম এক মজা আমাকে গ্রাস
করল। তারপর ছোট খালা বলল: তোমার অন্ডোকোষ
তো মোটামোটি শক্ত আছে। তারপরও
এতো ব্যাথা বেন পাও? ছোট খালা আমার
অন্ডোকোষ দুই হাত দিয়ে চিপে চিপে দেখছে।
এবার ছোট খালা আমাকে বলল, তোমার লিঙ্গটা এখন
একবার নরম কসো। আমি তো হাসছি, ছোট
খালাকে বললাম, তুমি তো লিঙ্গ সম্পর্কে কিছুই
জানোনা, শোন; লিঙ্গের উপর আমাদের সম্পর্ণ
নিয়ন্ত্রন ন্ডে। ছোট খালা বলল, কি বলো এসব। এটাও
কি সম্ভব? আমি বললাম, এখন আর নরম হবে না,
ইট্ছা করলেও আমি একটা নরম করতে পারবো না। ছোট
খালা: তাহলে আমি যে আবার তোমার লিঙ্গটা নরম
দেখতে চাই! আমি যদি তোমার
সামনে এভাবে নেংটা থাকি তাহলে কখনোই এটা নরম
হবে না। তবে একটা কাজ করলে নরম হবে- ছোট
খালা: একশ্বাসে- কিভাবে? কি করতে হবে? আমি: আমার
অন্ডোকোষ ছেকে মাল বের করতে হবে।
ছোট খালা: তোমার অন্ডোকোষ থেকে আবার
কিভাবে মাল বের করবো?
একটা ছুরি আনো ফুটো করে মাল বের করে দেই।
আমি: বল কি? এতো কষ্ট করতে হবে না, নুনুটাকে একটু
আদর দাও সব মাল তোমাকে দিয়ে দেবো। ছোট
খালা : সত্যিই। আমি: অচ্ছা তুমি কখনো, ব্লু বা নেকেট
সিনেমা দেখো নাই? ছোট খালা : হেসে হেসে-
একবার দেখে ছিলাম, তবে ভাল করে বুঝতে পারি নাই।
এখন তোমার থেকে অনেক কিছু শিখেছি। Thank
you! ছোট খালা আমার লিঙ্গের প্রতিটি নালী, রগ আর
ভাজ ভালো করে দেখল আর রপ্ত করার চেষ্ঠা করল।
আমার লিঙ্গ যখন শটান হয়ে দাড়িয়ে ছিল, ছোট খালা বার
বার নাড়া চাড়া করে দেখছে, আর মনে মনে হয়
ভাবছে কি সুন্দর, কত শক্ত, আমরো যদি থাকতো এমন
একটা, তাহলে কতো কিছুই না করা যেতো। এবার ছোট
খালা আমার নিদের্শ মতো লিঙ্গে থেকে মাল বের
করার জন্য নুনু টা প্রথমে মুখে পড়ল আবার বের করল,
তার পর ছোট খালা বিছু সময় পরপর দুই হাত দিয়ে এমন
ভাবে লিঙ্গ মৈথূন করতে থাকল আমার সব মাল বের
হয়ে ছোট খালার মুখে, গালে, ঠোটে আর
জামাতে পড়ল, আমি তো তখন চরম সুখে আ—উ,
আআআ উ করতে থাকলাম। তারপরের কথা আরো মজার,
শটান শক্ত আমার লিঙ্গটা তার সব যৌন রস ছোট খালার
গায়ে ছিটিয়ে দিয়ে নিস্তেজ হতে থাকল, মজার ব্যাপার
হলো ছোট খালা আমাকে বলছে, ছোট খালা: দেখ,
তোর এতো শক্ত, পূর্ণ যৌবনা নুনু কেমন অসহায়ের
মতো আমার হতের মুঠোয় নিজের সব ত্যাজ আর
শক্তি হারিয়ে কেমন নিস্থেজ আর নিথর হয়ে গেল।
দারুন লাগল, আমি খুবই উপভোগ করলাম এটা। কেউ
কি এখন এটা দেখলে বলবে, যে কিছু সময় আগেও
এটা ছিল অতিকায় শক্ত একটা নুনু? এখন আমার
কাছে মনে হচ্ছে এটা একটা নুডুলস। হা হা হা। ছোট খালার
এমন হাসি আমাকে বড়ই অপমানিত করল, আমি লজ্জায় চুপ
থাকলাম। ছোট খালা: কি বাহাদুর মশায!! এতোক্ষণ
নেংটা কোন লজ্জা করল না, আর শক্তি হারিয়ে যখন
লিঙ্গা মরা মাছের মতো পড়ে রইল তখন দেখি খুবই
লজ্জা। আমি : দেখ খালা, আমরা সব পারি, কিন্তু যদি কেউ
আমাদের যৌন শক্তি নিয়ে উপহাস করে তখন
আমরা ছেলেরা লজ্ঝা বোধ করি। ছোট খালা : Sorry!
আর বলবো না। এর পর থেকে ছোট খালা যখনই
আমাকে একা আমার বা অন্য যেকোন রুমে পায়, তখন
আমাকে বলে তোমার যৌবন দেখাও তো?
কখনো বা একা পেলে আমার লুঙ্গির নিচে দিয়ে আমার
লিঙ্গটা ধরে চেপে যায়। আর যদি আমার পেন্ট
পড়া থাকে তখন তো তা পেন্টের উপর
দিয়ে হাতিয়ে দেয়। আর মাঝে মাঝে খুবই রাগ লাগে,
যখন ছোট খালা এসে যখন তখন আমার নিস্জে বা সাভাবিক
লিঙ্গটা শক্ত আর দাড় করিয়ে যায়। মাখে মধ্যে জোর
করে আমার নুনু টা একবার চুয়ে যায়। সব সময়
কি এটা ভালো লাগে? যে যখন তখন নুনুটা দাড়
করিয়ে দেওয়া? আর যদি আমি আমার নুনু ছোট খালার
হাতে না দেই তখন সে অস্ত্র হিসেবে আমার
অন্ডোকোষে ধরে চাপ দেয় আর আমি ব্যাথায়
সবছেড়ি সোজা হয়ে দাড়িয়ে থাকি! তার পরের
ঘটনা আরো রোমাঞ্চকর!!! আজ আমি ছোট খালা আর
আমার ছদ্ম নাম ব্যবহার করবো। আমি – মানাম, ছোট
খালা – সানি। সকাল হতেই ছোট খালা বলল আজ তোর
বাবা আসবেন। আমি তো হতোবাক, বাবা আসবেন
কেন? ছোট খালা: জানিনা, বাড়িতে নাকি অনেক কাজ, তাই
তোকে সাহায্য করতে হবে। আমার বাবা হলেন তৃতীয়
ভাই। আর আমি যে চাচার বাসায় থাকি তিনি হলেন সবার বড় চাচা।
কিন্তু আমরা সবাই চাচা দেরকে আব্বু বলে ডাকি। বড় চাচার
অনেক সম্পত্তি, কিন্তু তার কোন ছেলে সন্তান নেই
তাই তিনি অনেকটা জোর করেই আমাকে কোলের
বাচ্চা থাকতেই চাচার বাসায় নিয়ে যান। ছোট
খালাকে আমি বাঘের মতো করে ভয় পেতাম। এবার
আমি লক্ষ করলাম ছোট খালা আমাকে রেডি করে আমার
জামা কাপড় সব কিছু গুছিয়ে দিয়ে বিদায় দেবার জন্য
প্রস্তুত। বিকালে যখন বাবা এলেন তখন ছোট খালার
চোখ পানিতে ছল ছল করছে, ছোট
খালাকে দেখে আমার মায়া হলো তাই আমিও
কেদে ফেল্লাম। তখন বাবা বলেলন কি রে বাপু
তোমরা কাদছো কেন? আমি মানাম কে তো কেবল
কয়েক দিনের জন্যই নিয়ে যাচ্ছি, আবার তো দিয়েই
যাবো! এই সানি তোমরা কাদছো কেন? অধিকার
কি কেবল তোমাদের, আমাদের নেই? বড় চাচা:
তোমরা এভাবে কাদছো কেন? ওকে হাসি মুখে বিদায়
দিয়ে দাও।এভাবে আমি চলেগেলাম প্রায় দুই সাপ্তাহের
জন্য। তবে হ্যাঁ, ছোট খালা আমাকে প্রাণ
দিয়ে ভালোবাসতেন, আবার আমি তাদের সাথে সব সময়
খুব মসৃণ আচরণ করতাম, আমি ছোট খালাকে ভয় পাই আবার
সর্বোচ্ছ সম্মান করি। দুই সাপ্তহ পর, আমাকে বাবা আবার
চাচার বাসায় দিয়ে গেলেন,
সানি আপুতো আমাকে পেয়ে দারুন খুশি, চাচার বাসার সবই
যেন প্রাণ ফিরে পেল। তারপর যথারীতি আমরা আগের
মতোই চলতে থাকলাম, এদিকে তিন দিন হয়ে গেল,
সানি ছোট খালা আমাকে আর বিরক্ত করে না।
একদিকে একে বারেই লিঙ্গ আদর না করার
কারণে যেমন ভাল লাগছে না, অন্য দিকে ছোট
খালা তো আবার আগে দিনে কমপক্ষে তিন থেকে চার
বার আমার লিঙ্গ দাড় করিয়ে দিত তাও ছিল বিরক্তি কর।
মাঝে মাঝে তো আমি বিরক্ত হয়ে কেদেই দিতাম
অবশ্য এটা ছিল ছোট খালার কাছে আমার বিরক্ত
প্রকাশের মাধ্যম। ছোট খালা তখন
আমাকে শান্তনা দিয়ে বলতো ঠিক আছে মানাম
কেদো আজ আর আসবো না আর
তোমাকে আমি মিমি খাওয়াবো। একি! আজ প্রায় আট দিন
হয়ে গেল, ছোট খালার কোন খবর নেই?
আমি তো অবাক, তবে ছোট খালাকে আমি কিছুই বলার
সাহস পাই না। তারপর একদিন বাবা-মা মানে আমার চাচা-
চাচী গেলেন বাবার বন্ধুর বাসায়। উনার বড় মেয়ে জন্ম
দিনের অনুষ্ঠানে।বাবা মা দুপুর ১২ টায়। আমি টিভি দেখছি।
আর ছোট খালা তার রুমে বসে বসে কিযেন করছে।
আর এখন সময় দুপুর দুইটা, দুই ঘন্টা হয়ে গেল,
বাড়ী ফাকা, অথচ ছোট খালা একবারের জন্যও
আমাকে ডাকলো না, আমি তো আরো অবাক হলাম।
আমার যখন ক্ষুদা লাগল তখন ছোট খালার রুমের
সামনে গেলাম আর ছোট খালাকে বাহির
থেকে ডাকলাম,
ছোট খালা: কি হয়েছে?
আমি: আমার ক্ষুদা লেঘেছে।
ছোট খালা : আসছি, তুই গিয়ে ডাইনিং টেবিলে বস।
আমি টিভি দেখছি, আর তখন ছোট খালা এক কাপ গরম দুধ
নিয়ে এল, দুইটা ডিম, একটা সিদ্ধ, আরেকটা পোচ,
দুটি কলা, বাটার মাখানো রুটি।
ছোট খালা : নে, এগুলি খেয়ে নে। আর
পারলে একবার আমার রুমে আসিস।
আমি ভাবলাম, ছোট খালা হয়তো ঠিক হয়ে গেছে, আর
আমার সাথে এমন করবে না। তাই কোন
কথা না বাড়িয়ে থেয়ে ছোট খালার রুমে গেলাম।
দেখি ছোট খালা গায়ে একটা বিছানার চাদর
দিয়ে শুয়ে আছে। আমি ছোট খালাকে ডাকলাম,
ছোট খালা : কোন সমস্যা?
আমি : না তুমি তো আমাকে ডেকেছো?
ছোট খালা : কান ধরো, দশবার উট বস করো!
আমি তো অবাক! কেন আপু?
ছোট খালা : তুই, একটা গরু, একটা গাধা, একটা ছাগল!
আমি : কেন আপু?
ছোট খালা : আমার এক বান্ধবী, নাম রীতা,
আমি তাকে আমাদের সব কথা বলেছি, তখন
সে আমাকে বলল, তুমি বোকা, বাসায় এমন করা তোমার
ঠিক হয় নি,
আমি বললাম কেন?
তখন বলল, পুরুষ জাতিকে দিয়ে কোন বিশ্বাস নেই
সে যেকোন সময় তোকে অক্রমণ করতে পারে।
তখন আমি তাকে বললাম কেন কি হবে?রীতা বলল,
সে তোকে ধর্ষণ করবেই করবে। শুধু সুযোগ
পেলেই হলো। আর আমি তখন থেকেই অপেক্ষায়
আছি ব্যাপারটা দেখার জন্য। আর তুই গাধা চুপ করে আছিস।
তুই কি মনে করেছিস মেয়েরা শুধু ছেলেদের নুনু
চিবিয়েই শান্তি পায়? মেয়েদের কি কোন সখ আহলাদ
নেই? আমি তোকে প্রতিদিন বিরক্ত করতাম, আর ভাবতাম
আজ হয়তো তুই আমার উপর ঝাপিয়ে পড়বি। কিন্তু না, তুই
তো নির্বিকার একটা বলদ। একথা গুলি বলে ছোট
খালা কেদেই ফেলল, আর আমি এ
কথাগুলি শোনে তো কিংকর্তব্যবিমুঢ় হয়ে গেলাম।
তারপর আমি তার কথা শেষ হবার পর
আস্তে আস্তে ছোট খালার কাছে গেলাম, ছোট
খালার মাথার পাশে গিয়ে বসলাম। ছোট খালার
কান্না আমাকে অপরাধী বানিয়ে দিল।
আমি আলতো করে ছোট খালার চোখের
পানি মুছে দিলাম, আর তাতেই আমার মাঝে এক দারুন শিহরণ
জেগে উঠল, মনে হলো মেয়েরা হলো জগতের
এক বিশাল সম্পদ, জীবনের প্রথম এখন কোন
মেয়ের অঙ্গে হাত দিলাম, আমার
কাছে মনে হলো কতো নরম দুটি চোখ। চোখ
থেকে গড়িয়ে পড়া পানি আমার দুই
হাতে নিয়ে তাকিয়ে থাকলাম, মনে হলো অনেক
দামি দুটি ফোটা। তারপর আলতো করে ছোট খালার
চোখে চুমু খেলাম। আর ছোট খালা তার
কান্না থামিয়ে দিল। শান্ত হয়ে বসল। আমার
সমস্যা হলো ইতিপূর্বে আমি কোন
মেয়েকে বাস্তবে এতো কাছ থেকে দেখি নাই।
আমি ছোট খালার খুব কাছে এসে গালের
প্রতিটি পশমের লোম কুপ অবলকন করছি আর অভিভুত
হলাম। আপনাদের হয়তো আগেও বলেছি, আমার
সানি ছোট খালা ছিল অসম্ভব সুন্দরী এক যুবতী। তার
শারীরীক গঠন অসাধারণ সুন্দর। এবার আমি ছোট
খালাকে দুই হাত টেনে বসালাম, আর চোখ
দিয়ে ইশারা দিয়ে বললাম এখন আর কোন কথা নয়! শুধুই
উপভোগ, আমি সানিকে আর সানি আমাকে ভোগ
করবে। ছোট খালা আজ যে সেলোয়ার কামিজ
পড়েছে তার রঙ হলো হালকা নীল, তার
মাঝে হালকা সবুজ রঙের পাতা আর গোলাপী রঙের
ফুল। অসম্ভব ফর্সা গায়ে ছোট খালাকে যে রাজকুমারির
মতো দেখাচ্ছে আমার সানি ছোট খালা কি তা জানতো?
তারপর আমি আস্তে করে ছোট খালার বুকের উপর
থেকে ওড়না সরিয়ে আমার হাতের মুঠোয় নিলাম।
সাথে সাথে ছোট খালার চেহারা পাল্টে গেল, বিশ্বাস
করুন, তখন আমার সানিকে দেখলে যেকেউ
মনে করবে নিরিহ নিরপরাধ হরীনী হিংস্র বাঘের
মুখে এসে পড়েছে। ছোট খালার ভয়ার্ত দুই চোখ
ইশারা অর্তনাদ করছে তাকে ছেড়ে দিতে। কিন্তু
ক্ষুদার্থ বাঘ
না খেয়ে কি এতো সহজে ছেড়ে দিবে? আমি লক্ষ
করলাম ছোট খালার বুকের উপর
থেকে ওড়না সরে যাবার কারণে তার হাত
দুটি সামনে এনে গুটিয়ে রেখেছ। এতো রক্ষণশীল
পরীবারের ময়ে হিসেবে কখনো কোন পুরুষের
সামনে বুকের ওড়না তো দুরের কথা মাথায় বড় চাদর ছাড়াও
বের হয়নি। আমি লক্ষ করলাম, ছোট খালার উচ্চসিত স্তন
দুটি স্বগর্বে তাদের অবস্থান আমাকে জানান দিচ্ছে।
এবার আমি আস্তে করে ছোট খালার কামিজ বা জামার
পিছনে হাত দিয়ে হুক খোলার চেষ্টা করলাম। ছোট
খালা তাতে সামান্য বাধা দিল কিন্তু আমি তাতে কোন
ভ্রুক্ষেপই করলাম না। আমি জানি, মেয়েদের
লজ্জা সারা শরীরে, আর সেই মেয়ে যদি হয় মুসলিম
রক্ষশীল পরীবরের তবে তো কথাই নেই।
অনেকটা জোর করে ছোট খালা কামিজ বা জামার
বোতাম খুলে জামার নিচ
থেকে ধরে টেনে উপরের দিকে খুলে নিলাম।
যখন উপরের দিকে জামা টেনে বের করলাম তখন
তো ছোট খালা দুই হাত উপরের
দিকে সুজা করে রেখেছে আর আমার চোখ ছোট
খালার বগলের নিচে পড়তেই দেখি সাদা সাদা বগলের
নিচে কালো ঘন পশমে আবৃত। মাত্র H.S.C Exam শেষ
হলো, তাই আমি তো হতবাক, কারণ আমি তখনো জানতাম
না যে মেয়েদেরও বগলে পশম হয়। ছোট খালার
জামা খুলা পরও তার গায়ে সেন্ডু গেঞ্জির
মতো শেমিজ বা অন্তরবাস পড়া ছিল তাই
সে এখনো পুরোপুরি উদ্যম বা খালি গা হয় নাই।তখন
আমি করলাম কি, ছোট খালার ডান হাত উচু করে তার
বগলের নিচের পশমগুলি দেখতে থাকলাম,
প্রথমে ছোট খালা কিছু বলে নাই। কিন্তু পরে ছোট
খালা খুই লজ্জা বোধ করছিল আমি তার
চেহারা দেখে বুখতে বারলাম। আমার
কাছে মনে হলো ছোট
খালা হয়তো এখনো একবারও বগল এর বাল ফেলেনি।
আমি এবার ছোট খালার বগলে হাত দিয়ে বাল
গুলি আলতো করে টানতে থাকলাম আর বুঝতে পারলাম
ছোট খালা খুবই সেক্স অনুভব করছে। ছোট খালার দুই
বগলের পশম বা বাল
ধরে ধরে আলতো করে টেনে টেনে ছোট
খালার দুই চোখের দিকে তাকিয়ে বলছি ছি! ছি! ছোট
খালা এগুলি কি? ছোট খালা তো লজ্জায় দুই চোখ
বুজে আছে। আমারও খুবই
মজা লাগছে এভাবে লজ্জা দিতে। তারপর অসম্ভস
ফর্সা সুন্দর শরীর দেখার জন্য উদগ্রিব হয়ে গেলাম।
এভাবে কিছু সময় পর ছোট খালার শেমিজ বা অন্তরবাস
খুলেনিলাম এবার শুধু ব্রা পড়া আর নীচে পায়জামা।
পায়জামাটা ধরে একটু নীচে নামালাম আর অমনি ছোট
খালার সুন্দর নাভী বের হয়ে গেল।
আমি আলতো করে নাভীতে এক আঙুল দিতেই
ছোট খালা শিহরিত হয়ে উঠল, বুঝলাম ছোট
খালা আরো শিহরণ অনুভব করছে।
আসলে কখনো এভাবে এতোটা নগ্ন
কারো সামনে হয় নাই। আর আমিও অভিভুত, এতো সুন্দর
দেহ উপভোগ করছি। আমি তো এতোটাই নিশ্চিত
যে এই দেহে কোন পুরুষ কেন, কোন মেয়েরও
হাত বা স্পর্শ তো দুরের কথা দৃষ্টিও পড়েনি। তাই
নিশ্চিন্তে এগিয়ে গেলাম। আরো আবিষ্কারের জন্য।
ছোট খালার সুন্দর ফর্সা পেটের
মধ্যে কালো একটি নাভি গহবর খু্বই দারুন লাগছে। কিছু
সময় ছোট খালার পেটে সাতার কেটে নিলাম। তার পর
এবার হিমালয় বিজয় করার মতো রোমাঞ্চকর
একটা আবেশ আমাকে শিতল করে দিল। ছোট খালার
দুটি স্তন সত্যিই এতোই উচু ছিল যা দেখার মতোই। যখন
আমি ছোট খালার ব্রা এর পিছনের হুকে হাত দিলাম তখনই
বাসার মোবাইল বেজে উঠল, আর ছোট
খালা আমাকে ইশারায় বলল মোবাইলটা আনার জন্য। তখন
অনেকটা বিরক্ত হয়ে উঠে গেলাম। আর দেখি আমার
চাচীর ফোন। মোবাইল নিয়ে ছোট খালার
হাতে দিলাম। তখন ছোট খালা কথা বলল, আর
তাতে বঝতে পারলাম তারা চলে আসছেন। ছোট
খালা তাড়া